ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ভারত সম্মান করে
বাংলাদেশে বিরোধী দলের নেতাদের ধরপাকড় নিয়ে ভারত কোনো মন্তব্য করতে চায় না। তবে দ্বিধাহীনভাবে এ কথা বলেছে যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ভারত সম্মান করে। পাশাপাশি ভারত এ কথাও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভারত তার সমবাংলাদেশে বিরোধী দলের নেতাদের ধরপাকড় নিয়ে ভারত কোনো মন্তব্য করতে চায় না। তবে দ্বিধাহীনভাবে এ কথা বলেছে যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ভারত সম্মান করে। পাশাপাশি ভারত এ কথাও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভারত তার সমর্থন অব্যাহত রাখবে।র্থন অব্যাহত রাখবে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে আজ বৃহস্পতিবার প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এ দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে সহিংসতার পর দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। নির্বিচারে বিরোধী নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
আজ নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে বিরোধী দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে ভারতের মনোভাব জানতে চাওয়া হয়। বলা হয়, এখন পর্যন্ত ওই ধরপাকড় নিয়ে ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। ভারতের মনোভাব কী, তা জানা যায়নি।
জবাবে অরিন্দম বাগচি বলেন, বিরোধীদের দমন, নেতাদের গ্রেপ্তার, জেলে ঢোকানো—এসব মন্তব্য তাঁর নয়। এগুলো প্রশ্নকারীর। তারপর তিনি বলেন, তৃতীয় কোনো দেশের নীতি নিয়ে ভারত কোনো মন্তব্য করতে চায় না।
বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে অরিন্দম বাগচি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সে দেশের জনতাই তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন। তবে ভারত সে দেশের একটি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী। সেই হিসেবে সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি ভারত শ্রদ্ধাশীল। একটা স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে ভারত সমর্থন জানিয়ে যাবে।
আজ নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে বিরোধী দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে ভারতের মনোভাব জানতে চাওয়া হয়। বলা হয়, এখন পর্যন্ত ওই ধরপাকড় নিয়ে ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। ভারতের মনোভাব কী, তা জানা যায়নি।
জবাবে অরিন্দম বাগচি বলেন, বিরোধীদের দমন, নেতাদের গ্রেপ্তার, জেলে ঢোকানো—এসব মন্তব্য তাঁর নয়। এগুলো প্রশ্নকারীর। তারপর তিনি বলেন, তৃতীয় কোনো দেশের নীতি নিয়ে ভারত কোনো মন্তব্য করতে চায় না।
বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে অরিন্দম বাগচি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সে দেশের জনতাই তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন। তবে ভারত সে দেশের একটি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী। সেই হিসেবে সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি ভারত শ্রদ্ধাশীল। একটা স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে ভারত সমর্থন জানিয়ে যাবে।
অরিন্দম বাগচির এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে নির্বাচনী আবহে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারতের অবস্থান কী, তা এই প্রথম স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হলো। সেটাও বোঝানো হলো ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকের প্রাক্কালে। আগামীকালের (শুক্রবার) ওই বৈঠকে যোগ দিতে আজ দিল্লি এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। ওই বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বাইরে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
বাংলাদেশের নির্বাচন ঘিরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কিছুটা বিপরীতমুখী। বাংলাদেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ভিসা নীতিসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
আজ নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে বিরোধী দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের গ্রেপ্তারের কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে ভারতের মনোভাব জানতে চাওয়া হয়। বলা হয়, এখন পর্যন্ত ওই ধরপাকড় নিয়ে ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। ভারতের মনোভাব কী, তা জানা যায়নি।
জবাবে অরিন্দম বাগচি বলেন, বিরোধীদের দমন, নেতাদের গ্রেপ্তার, জেলে ঢোকানো—এসব মন্তব্য তাঁর নয়। এগুলো প্রশ্নকারীর। তারপর তিনি বলেন, তৃতীয় কোনো দেশের নীতি নিয়ে ভারত কোনো মন্তব্য করতে চায় না।
বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে অরিন্দম বাগচি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। সে দেশের জনতাই তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন। তবে ভারত সে দেশের একটি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী। সেই হিসেবে সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি ভারত শ্রদ্ধাশীল। একটা স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে ভারত সমর্থন জানিয়ে যাবে।
অরিন্দম বাগচির এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে নির্বাচনী আবহে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারতের অবস্থান কী, তা এই প্রথম স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হলো। সেটাও বোঝানো হলো ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকের প্রাক্কালে। আগামীকালের (শুক্রবার) ওই বৈঠকে যোগ দিতে আজ দিল্লি এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। ওই বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বাইরে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
বাংলাদেশের নির্বাচন ঘিরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কিছুটা বিপরীতমুখী। বাংলাদেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ভিসা নীতিসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্য সূত্র: প্রথমআলো