ইরানের বিপ্লবী গার্ডের দাবি করছে, মাত্র ৪০০ সেকেন্ডে তেল আবিবকে ধ্বংস করতে সক্ষম
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের দাবি করছে, মাত্র ৪০০ সেকেন্ডে তেল আবিবকে ধ্বংস করতে সক্ষম দেশটির হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ। চলতি বছরের জুনে ক্ষেপণাস্ত্রটি জনসম্মুখে উন্মোচন করা হয়। বলা হচ্ছে, শব্দের চেয়ে ১৫ গুণ দ্রুতগতিতে ১৪০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এটি।
রাজধানী তেহরানে শোভা পাচ্ছে মিসাইলের ছবিসহ একটি বিলবোর্ড। যার ওপর গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ৪০০ সেকেন্ডে তেল আবিব অর্থাৎ ৪০০ সেকেন্ডেই তেল আবিব পৌঁছাতে পারবে তাদের এই হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি। আর সেই বিলবোর্ডের ছবির হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটি ছিলো ফাত্তাহ।
ফারসির পাশাপাশি হিব্রু ভাষাতেও লেখা হয় সেই বার্তা। এর মধ্য দিয়ে কার্যত নিজেদের অন্যতম প্রধান শত্রু ইসরাইলকে সরাসরি হুমকি পাঠিয়েছে ইরান। তবে ইসরাইল এর জবাবে বলে, ইরানের যে কোনো হুমকি মোকাবেলায় সব সময়ই প্রস্তুত তেল আবিব।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের আকস্মিক অভিযান ও এরপর হামাস শাসিত গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের অব্যাহত বিমান হামলার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট তুমুল উত্তেজনার মধ্যে ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সেই ছবিটি নতুন করে সামনে এসেছে।
২০২২ সালের নভেম্বরে হাইপারসসিক মিসাইল ফাত্তাহ’র সফল পরীক্ষা চালায় ইরান। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক হামজা পারিয়াব এই ক্ষেপণাস্ত্রকে গেম চেঞ্জার বলে অভিহিত করে বলেন, এটি অত্যাধুনিক ক্ষেপক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাগুলোকেও ফাঁকি দিতে সক্ষম।
ফারসির পাশাপাশি হিব্রু ভাষাতেও লেখা হয় সেই বার্তা। এর মধ্য দিয়ে কার্যত নিজেদের অন্যতম প্রধান শত্রু ইসরাইলকে সরাসরি হুমকি পাঠিয়েছে ইরান। তবে ইসরাইল এর জবাবে বলে, ইরানের যে কোনো হুমকি মোকাবেলায় সব সময়ই প্রস্তুত তেল আবিব।
ইরানি কর্মকর্তারা বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রটি ইসরাইলের আয়রন ডোম এবং যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টি ব্যালেস্টিক মিসাইল সিস্টেমসহ অত্যাধুনিক সব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও ভেদ করতে সক্ষম। আরও দাবি করা হয়, ইসরাইলের যে কোনো জায়গায় হামলা চালাতে পারে ফাত্তাহ ক্ষেপণাস্ত্র। পরমাণু বোমা বহনেও সক্ষম মিসাইলটি।
ইরানের কেরমানশাহ প্রদেশ থেকে তেল আবিবের দূরত্ব এক হাজার কিলোমিটার। ফাত্তাহর পাল্লা ১৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। তবে ইসরাইলের বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ইরান এখনও সম্পূর্ণভাবে হাইপারসনিক মিসাইল তৈরি করতে পারেনি। যদি তৈরি করেই ফেলে, তাহলে সেটি ইসরাইলের জন্য বড় হুমকি।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের আকস্মিক অভিযান ও এরপর হামাস শাসিত গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের অব্যাহত বিমান হামলার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট তুমুল উত্তেজনার মধ্যে ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সেই ছবিটি নতুন করে সামনে এসেছে।
২০২২ সালের নভেম্বরে হাইপারসসিক মিসাইল ফাত্তাহ’র সফল পরীক্ষা চালায় ইরান। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক হামজা পারিয়াব এই ক্ষেপণাস্ত্রকে গেম চেঞ্জার বলে অভিহিত করে বলেন, এটি অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাগুলোকেও ফাঁকি দিতে সক্ষম।